লাবণ্যপ্রভার রাজ্যলাভ
লাবণ্যপ্রভার রাজ্যলাভ
আজ থেকে অনেক কাল আগের কথা।
এক দেশে লাবন্য প্রভা নামে একটি সুন্দরী মেয়ে ছিল। তার মা তাকে জন্ম দিয়েই মারা যায়। তার বাবা আর একটা বিয়ে করে বাড়িতে নতুন বৌ নিয়ে আসে।
লাবণ্যর সৎ মা তাকে দুচোখে দেখতে পারত না। সারাদিন তাকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাতো। কথায় কথায় তাকে বকাবকি করতো আর মারধোর করতো। লাবণ্য সব কিছু মুখ বুজে সহ্য করতো আর চোখের জল ফেলত। লাবণ্যর বাবা সব কিছু দেখেও দেখত না।
একদিন লাবণ্যর সৎ মা একটা বিশ্রী চেহারার লম্পট মাতাল লোকের সাথে লাবণ্যর বিয়ে ঠিক করে ফেলে।
লাবণ্য মনে মনে বলে " এটা কিছুতেই সহ্য করা যাবে না। বাড়ি থেকে পালাতে হবে। যা খুশি হোক আমি বাড়ি থেকে পালাবো।"
পরদিন খুব ভোর বেলা বাড়ির সবাই যখন গভীর ঘুমে মগ্ন লাবণ্য কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। সে সাঁতরে নদী পার হয়ে নদীর অন্য পাড় থেকে খুব জোরে হাঁটতে থাকে। হাঁটতে হাঁটতে সে অনেক দুর চলে আসে।
লাবণ্য দেশের রাজধানী তে এসে পৌঁছালো।
লাবণ্যর খুব ক্ষিদে পায় কিন্তু তার কাছে টাকাপয়সা কিছু ছিল না তাই সে কিছু কিনে খেতে পারল না।
হঠাৎ তার নজরে পরল একটা শিবমন্দির। সেই মন্দিরের বাইরে কিছু ভিখারি বসে আছে।
লাবণ্য মন্দিরের সামনে এগিয়ে গেল তারপর সেই ভিখারিদের সাথে বসে পরল।
কিছুক্ষণ পর মন্দিরের ঠাকুরমশাই মন্দির থেকে বের হয়ে এসে সব ভিখারিদের বলল " তোমরা সবাই আজ এখানে অন্নপ্রশাদ পাবে।"
ঠাকুরমশাই নিজের হাতে সবাই কে কলাপাতাতে...
আজ থেকে অনেক কাল আগের কথা।
এক দেশে লাবন্য প্রভা নামে একটি সুন্দরী মেয়ে ছিল। তার মা তাকে জন্ম দিয়েই মারা যায়। তার বাবা আর একটা বিয়ে করে বাড়িতে নতুন বৌ নিয়ে আসে।
লাবণ্যর সৎ মা তাকে দুচোখে দেখতে পারত না। সারাদিন তাকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাতো। কথায় কথায় তাকে বকাবকি করতো আর মারধোর করতো। লাবণ্য সব কিছু মুখ বুজে সহ্য করতো আর চোখের জল ফেলত। লাবণ্যর বাবা সব কিছু দেখেও দেখত না।
একদিন লাবণ্যর সৎ মা একটা বিশ্রী চেহারার লম্পট মাতাল লোকের সাথে লাবণ্যর বিয়ে ঠিক করে ফেলে।
লাবণ্য মনে মনে বলে " এটা কিছুতেই সহ্য করা যাবে না। বাড়ি থেকে পালাতে হবে। যা খুশি হোক আমি বাড়ি থেকে পালাবো।"
পরদিন খুব ভোর বেলা বাড়ির সবাই যখন গভীর ঘুমে মগ্ন লাবণ্য কাউকে কিছু না বলে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। সে সাঁতরে নদী পার হয়ে নদীর অন্য পাড় থেকে খুব জোরে হাঁটতে থাকে। হাঁটতে হাঁটতে সে অনেক দুর চলে আসে।
লাবণ্য দেশের রাজধানী তে এসে পৌঁছালো।
লাবণ্যর খুব ক্ষিদে পায় কিন্তু তার কাছে টাকাপয়সা কিছু ছিল না তাই সে কিছু কিনে খেতে পারল না।
হঠাৎ তার নজরে পরল একটা শিবমন্দির। সেই মন্দিরের বাইরে কিছু ভিখারি বসে আছে।
লাবণ্য মন্দিরের সামনে এগিয়ে গেল তারপর সেই ভিখারিদের সাথে বসে পরল।
কিছুক্ষণ পর মন্দিরের ঠাকুরমশাই মন্দির থেকে বের হয়ে এসে সব ভিখারিদের বলল " তোমরা সবাই আজ এখানে অন্নপ্রশাদ পাবে।"
ঠাকুরমশাই নিজের হাতে সবাই কে কলাপাতাতে...