রহস্যময় সুন্দরবন ( অংশ 1)
রামের অকালবোধনকে মেনে নিলেও ,এই অসময়ে বৃষ্টিটাকে ঠিক মেনে নিতে পারছি না আমারা কেউই। ডিসেম্বরের এই কনকনে শীতে আবার বৃষ্টি তাও হত যদি বাড়িতে থাকতাম! এসেছি কলেজ টুরে এই সুন্দরবনের কাছেই একটা সস্তার হোটেলে আমারা উঠেছে। সস্তা হওয়ার দরুন আমারা ভেবে ছিলাম খুব খারাপ হবে হয়তো, তবে তাদের পরিষেবা কিন্তু আমাদের প্রায় মুকধো করে ছিল।
এই সুন্দরবনে ঘুরতে আসা নিয়ে বাবা ক্যচঁাল করেছিল ঠিকই তবে ভাগ্যিস অপুদা সব কিছু সামাল দিয়ে ছিল নয়লে সদ্য ঘটে যাওয়া এই অ্যাডভেঞ্চারের স্বাদই পেতাম না। বাবা রেগে গিয়ে অপুদাকে বলছিল, তোমাদের ওই বনজঙ্গলে এত কেন ইন্টারেস্ট বুঝি না বাপু যাও না নিয়ে যাওয়া দীল্লি কীংবা আগরা তা নয় ওই জঙ্গলে! ওই জঙ্গলেই যখন যাবি তখন ওই মন্টুদের বাড়ির পাশে হাইব্রিজ ফরেস্টে নিয়ে যা ।
আহা! মেশোমশাই আপনি এত রাগ কেন করছেন, বাপি তো আর একা যাচ্ছে না আমারা সবাই তো যাচ্ছি। আর তা ছাড়া সবসময় অতো ঐতিহাসিক জায়গা না ঘুরে একটু বনজঙ্গল ও ঘোরা উচিত নিউ অ্যাডভেঞ্চার এর জন্য। আরে.. রাখো তোমার অ্যাডভেঞ্চার, বন্যযন্তুতে ধরুক আর কি! আর সাপের কামড় কখনো জোটেনি তো কপালে তাই, জুড়ে টের পেতে! আমি খেয়েছি, একটা মাডার কেস সল্ফ করতে গিয়ে আমাকে কবরস্থানের পাশে জঙ্গলে লুকিয়ে র্কালপিট এর জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে কী নাজেহালেই না পরতে হয়েছিল। ও.... হ্যাঁ এখানে একটু বলে রাখা দরকার যে আমার বাবা মিস্টার বটকেশ্বর মজুমদার এই কেষ্টপুর থানার বড়োবাবু। আর আমি হলাম তঁার সুপ্রিম বাপন মজুমদার, ওরফে বাপি।
এই সুন্দরবনে ঘুরতে আসা নিয়ে বাবা ক্যচঁাল করেছিল ঠিকই তবে ভাগ্যিস অপুদা সব কিছু সামাল দিয়ে ছিল নয়লে সদ্য ঘটে যাওয়া এই অ্যাডভেঞ্চারের স্বাদই পেতাম না। বাবা রেগে গিয়ে অপুদাকে বলছিল, তোমাদের ওই বনজঙ্গলে এত কেন ইন্টারেস্ট বুঝি না বাপু যাও না নিয়ে যাওয়া দীল্লি কীংবা আগরা তা নয় ওই জঙ্গলে! ওই জঙ্গলেই যখন যাবি তখন ওই মন্টুদের বাড়ির পাশে হাইব্রিজ ফরেস্টে নিয়ে যা ।
আহা! মেশোমশাই আপনি এত রাগ কেন করছেন, বাপি তো আর একা যাচ্ছে না আমারা সবাই তো যাচ্ছি। আর তা ছাড়া সবসময় অতো ঐতিহাসিক জায়গা না ঘুরে একটু বনজঙ্গল ও ঘোরা উচিত নিউ অ্যাডভেঞ্চার এর জন্য। আরে.. রাখো তোমার অ্যাডভেঞ্চার, বন্যযন্তুতে ধরুক আর কি! আর সাপের কামড় কখনো জোটেনি তো কপালে তাই, জুড়ে টের পেতে! আমি খেয়েছি, একটা মাডার কেস সল্ফ করতে গিয়ে আমাকে কবরস্থানের পাশে জঙ্গলে লুকিয়ে র্কালপিট এর জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে কী নাজেহালেই না পরতে হয়েছিল। ও.... হ্যাঁ এখানে একটু বলে রাখা দরকার যে আমার বাবা মিস্টার বটকেশ্বর মজুমদার এই কেষ্টপুর থানার বড়োবাবু। আর আমি হলাম তঁার সুপ্রিম বাপন মজুমদার, ওরফে বাপি।