মা কামিনী।
খোকন চাঁদের গল্প শুনতে শুনতে চুপটি করে মায়ের কোলে ঘুমিয়ে পড়লো; বেশ সুন্দর এক রাজকুমার আর রাজকুমারী র গল্প। ওর কল্পনা রাজ্যে এক নতুন জগতের স্বপ্ন সেজেছে, সেখানে সে হয়েছে রাজকুমার; রাজমাতা ও আছেন বৈকি।
তবে কি খোকনের কল্পনা রাজ্যের রাজমাতা বাস্তবে ও কি তাই? খোকন সারা দিন বাড়িতে একা থাকে, মা ওকে বলে যায় যে আমি কাজ করতে যাচ্ছি বাড়িতে সাবধানে থেকো, অচেনা লোকের সাথে কোনোখানে যেওনা । খোকোনো মাথা নাড়িয়ে মায়ের কোথা গুলোর সন্মান জানালো, আর মায়ের কাছে নিজের আবদার গুলো বলে ফেললো। সে যা চায় সব কিছুই তার মা সাধ্য মতো এনে দেয়।
খোকনের মা কামিনী র ফিরতে সেই রাত হয়। সারা দিনে সবার তৃপ্তি মিটিয়ে রিক্ত হৃদয়ের কলস নিয়ে সে বাড়ি ফিরে, র সারা টা দিন মায়ের অপেক্ষায় বসে থাকা খোকনের স্পর্শ জীবন মাধুরী র শুধা কামিনী র শুকনো মরুভুমি পুনরায় পুনরুজ্জিবিত করে তোলে।
ক্লান্ত মায়ের সেই মুখ খানাতে ওর কোমল স্পর্শ যেন কামিনীর মাতৃত্বকে নবরুপ দেয় যেটা সারাদিন অতৃপ্ত পশু দের চোখে কখনও ধরা দেয় না।
সেই ছোট্ট খোকনকে ছেলে বেলা থেকে এই বৃত্তি করেই আজ মানুষ করেছে। সে এখন একজন ডাক্তার। তার মায়ের চাকরি টা বুঝতে বেশি দেরি লাগলো না, কিন্তু তার কাছে তার মা গঙ্গার মতো পবিত্র, জগৎ জননী তিনি।
মায়ের অবস্থা দেখেই খোকন আজ "নারী বিকাশ কেন্দ্র " নামে এক সংগঠন শুরু করেছে, যেখানে সমাজের চোখে পদদলিত, অশুছি মনে করা নারীদেরকে সে দেবী রূপে রেখেছে, যাতে তাঁদের সন্তান দের ভবিষ্যৎ এর জন্যে ওই মাতৃ রুপী নারীদের আত্মসমর্পন হীন মানসিকতার পুরুষত্ব র নিকট করতে না হয় ।।
প্রকৃতি ।।
তবে কি খোকনের কল্পনা রাজ্যের রাজমাতা বাস্তবে ও কি তাই? খোকন সারা দিন বাড়িতে একা থাকে, মা ওকে বলে যায় যে আমি কাজ করতে যাচ্ছি বাড়িতে সাবধানে থেকো, অচেনা লোকের সাথে কোনোখানে যেওনা । খোকোনো মাথা নাড়িয়ে মায়ের কোথা গুলোর সন্মান জানালো, আর মায়ের কাছে নিজের আবদার গুলো বলে ফেললো। সে যা চায় সব কিছুই তার মা সাধ্য মতো এনে দেয়।
খোকনের মা কামিনী র ফিরতে সেই রাত হয়। সারা দিনে সবার তৃপ্তি মিটিয়ে রিক্ত হৃদয়ের কলস নিয়ে সে বাড়ি ফিরে, র সারা টা দিন মায়ের অপেক্ষায় বসে থাকা খোকনের স্পর্শ জীবন মাধুরী র শুধা কামিনী র শুকনো মরুভুমি পুনরায় পুনরুজ্জিবিত করে তোলে।
ক্লান্ত মায়ের সেই মুখ খানাতে ওর কোমল স্পর্শ যেন কামিনীর মাতৃত্বকে নবরুপ দেয় যেটা সারাদিন অতৃপ্ত পশু দের চোখে কখনও ধরা দেয় না।
সেই ছোট্ট খোকনকে ছেলে বেলা থেকে এই বৃত্তি করেই আজ মানুষ করেছে। সে এখন একজন ডাক্তার। তার মায়ের চাকরি টা বুঝতে বেশি দেরি লাগলো না, কিন্তু তার কাছে তার মা গঙ্গার মতো পবিত্র, জগৎ জননী তিনি।
মায়ের অবস্থা দেখেই খোকন আজ "নারী বিকাশ কেন্দ্র " নামে এক সংগঠন শুরু করেছে, যেখানে সমাজের চোখে পদদলিত, অশুছি মনে করা নারীদেরকে সে দেবী রূপে রেখেছে, যাতে তাঁদের সন্তান দের ভবিষ্যৎ এর জন্যে ওই মাতৃ রুপী নারীদের আত্মসমর্পন হীন মানসিকতার পুরুষত্ব র নিকট করতে না হয় ।।
প্রকৃতি ।।