একমাত্র তুই।।5।।
অমু বেলকনিতে একা দাঁড়িয়ে, তনি পেছন থেকে ডাকল
--অমু দা...
ঘুরে তাকিয়ে অমু দেখল একটা কফির মাগ হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তনি। হালকা হাওয়ায় চুল গুলো বারবার মুখে এসে পরছে।
তনি--তোমার কফি।
ওর কথায় ঘোর কাটল অমুর..
অমু--হুম, ও হ্যাঁ, thanks. সত্যি এই সময় কফি খেতে খুব ইচ্ছে করছিল।
হেসে কফির কাপটা ধরিয়ে দিয়ে তনি চলে আসছিল পেছন থেকে ওর হাত টা ধরে ফেলল অমু।
পেছন ফিরে তাকাল তনি। দেখল অমু ওর দিকেই তাকিয়ে আছে।ওকেও আজ দারুন লাগছে।ভালো করে পার্টিতে দেখতেই পারেনি তনি অমুকে।গেঞ্জির ওপরে একটা খোলা চেক জ্যাকেট, ব্লু জিনস ,গাল গুলো সেভ করা ।খুব ভালো লাগছে দেখতে।
অমু--কিরে কি দেখছিস
চোখ নামিয়ে নিল তনি।
হাত ছেড়ে দিল অমু,
অমু--আজ তোকে দারুন লাগছে।
তনি হেসে চুলগুল মুখের ওপর থেকে সরিয়ে কানের পেছনে নিয়ে গেল।
--thanks
অমু--কিন্তু ম্যাডাম বোধয় আমার ওপর রাগ করে আছেন।
ঘাড় নেড়ে তনি জানাল না।
--না! তাহলে গোটা সন্ধেতে একবার ও আমার সাথে কথা বললি না কেন?
--বাড়িতে পার্টি, ব্যাস্ত ছিলাম।
--এত ব্যাস্ত ছিলি কেকটাও নিজের হাতে দিতে আসা গেল না।সবাইকেই তো নিজের হাতে কেক খাবার দিলি শুধু আমি পেলাম না। কিরম একটা অভিমানী গলায় কথাগুলো বললো অমু।খুব মায়া হল তনির।কথা বলতে বলতে তনির দিকে পিঠ করে রেলিংয়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে পরেছে অমু। তনিও একই ভাবে অমুর পাশে গিয়ে দাঁড়াল
তনি--আমায় দোষ দিয়ে লাভ নেই।সব দোষ তোমার।
অবাক চোখে তনির দিকে তাকিয়ে অমু বলল...
--আমার দোষ! মানে? আমি আবার কি করলাম?
--...
--কি রে বল
--না কিছু না।
--বলবি?
--তুমি সেদিন সবার সামনে আমায় ওভাবে নিয়ে এলে কেন?
--কোনদিন? আচ্ছা তুই সেদিন কলেজের কথা বলছিস। সেতো সাত আট দিন হয়ে গেছে।হটাৎ সেই দিনের কথা কেন?
--তুমি জান তারপর থেকে সবাই আমাকে নিয়ে মজা করে, কিরম যেন একটা করে সবাই।
হা হা করে হেসে ফেলল অমু আচ্ছা এই ব্যাপার। তাই তুই বন্ধুদের সামনে দূরে দূরে থাকছিলি,কথা বলিসনি আমার সাথে।
--হুমম।
--তা কি বলে তোর বন্ধুরা? রাগী চোখে...
--অমু দা...
ঘুরে তাকিয়ে অমু দেখল একটা কফির মাগ হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তনি। হালকা হাওয়ায় চুল গুলো বারবার মুখে এসে পরছে।
তনি--তোমার কফি।
ওর কথায় ঘোর কাটল অমুর..
অমু--হুম, ও হ্যাঁ, thanks. সত্যি এই সময় কফি খেতে খুব ইচ্ছে করছিল।
হেসে কফির কাপটা ধরিয়ে দিয়ে তনি চলে আসছিল পেছন থেকে ওর হাত টা ধরে ফেলল অমু।
পেছন ফিরে তাকাল তনি। দেখল অমু ওর দিকেই তাকিয়ে আছে।ওকেও আজ দারুন লাগছে।ভালো করে পার্টিতে দেখতেই পারেনি তনি অমুকে।গেঞ্জির ওপরে একটা খোলা চেক জ্যাকেট, ব্লু জিনস ,গাল গুলো সেভ করা ।খুব ভালো লাগছে দেখতে।
অমু--কিরে কি দেখছিস
চোখ নামিয়ে নিল তনি।
হাত ছেড়ে দিল অমু,
অমু--আজ তোকে দারুন লাগছে।
তনি হেসে চুলগুল মুখের ওপর থেকে সরিয়ে কানের পেছনে নিয়ে গেল।
--thanks
অমু--কিন্তু ম্যাডাম বোধয় আমার ওপর রাগ করে আছেন।
ঘাড় নেড়ে তনি জানাল না।
--না! তাহলে গোটা সন্ধেতে একবার ও আমার সাথে কথা বললি না কেন?
--বাড়িতে পার্টি, ব্যাস্ত ছিলাম।
--এত ব্যাস্ত ছিলি কেকটাও নিজের হাতে দিতে আসা গেল না।সবাইকেই তো নিজের হাতে কেক খাবার দিলি শুধু আমি পেলাম না। কিরম একটা অভিমানী গলায় কথাগুলো বললো অমু।খুব মায়া হল তনির।কথা বলতে বলতে তনির দিকে পিঠ করে রেলিংয়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে পরেছে অমু। তনিও একই ভাবে অমুর পাশে গিয়ে দাঁড়াল
তনি--আমায় দোষ দিয়ে লাভ নেই।সব দোষ তোমার।
অবাক চোখে তনির দিকে তাকিয়ে অমু বলল...
--আমার দোষ! মানে? আমি আবার কি করলাম?
--...
--কি রে বল
--না কিছু না।
--বলবি?
--তুমি সেদিন সবার সামনে আমায় ওভাবে নিয়ে এলে কেন?
--কোনদিন? আচ্ছা তুই সেদিন কলেজের কথা বলছিস। সেতো সাত আট দিন হয়ে গেছে।হটাৎ সেই দিনের কথা কেন?
--তুমি জান তারপর থেকে সবাই আমাকে নিয়ে মজা করে, কিরম যেন একটা করে সবাই।
হা হা করে হেসে ফেলল অমু আচ্ছা এই ব্যাপার। তাই তুই বন্ধুদের সামনে দূরে দূরে থাকছিলি,কথা বলিসনি আমার সাথে।
--হুমম।
--তা কি বলে তোর বন্ধুরা? রাগী চোখে...