প্রেম যখন সূর্যপূজা (পর্ব-১৩)
"হ্যাঁ, আমাদের আজ একবার কথা হতে পারে।বর্তমান পরিস্থিতি সত্যিই জটিল হয়ে উঠেছে।"পূজা সম্মতিপূর্বক সূর্যের প্রস্তাবের উত্তর জানালো।
সূর্য:"এখনই ফোন করছি তবে?"
পূজা:"করতে পার"।
পূজার মোবাইলটা বেজে উঠল।ফোনটা রিসিভ করল পূজা।
পূজা:"হ্যালো।"
সূর্য:"হ্যালো।এটা আমার ফোন নম্বর।সেভ করে নিও।"
পূজা নিরুত্তর।
সূর্য:"বলছিলাম অন্তত ফোনে সপ্তাহে একদিন কথা হলে ভালো হত।"
পূজা:"কেন?ইমেল্ এর মাধ্যমে যোগাযোগ রাখতে পার আমার সাথে।"
সূর্য:"তোমার সাথে প্রতিদিন যোগাযোগ না হলে মনে হয় যেন একটা শূন্যতা অনুভব হয়।তুমি গত কয়েকদিন ভালো করে কথা বলছো না।চ্যাটে টাইপ করতে সময় লাগে।তাই সপ্তাহে একবার অন্তত সরাসরি কথা বললে ভালো হত।"
পূজা:"স্বাভাবিক ভাবেই ঘটনাপ্রবাহকে চলতে দাও সূর্য।দুশ্চিন্তা কর না।নিজের কেরিয়ারে মনোযোগ দাও যাতে সবার কাছে যোগ্য হয়ে উঠতে পার।এইসবে জড়িয়ো না।"
সূর্য:"উন্নতি তো আমাকে করতেই হবে।বিয়ে নিয়ে ভাবছিনা।কিন্তু তোমার সাথে বন্ধুত্ব কেটে গেলে আমি কিন্তু সত্যি পাগল হয়ে যাব।প্রচুর কষ্ট হয় জানো।"
পূজা:"বন্ধু তো আছিই।কিন্তু এভাবে যোগাযোগ রাখা ঠিক হবেনা আমার।"
সূর্য:"তাহলে সেইতো কষ্ট হবে।আমরা আমাদের স্বাভাবিকতাকে কেন পরিস্থিতির চাপে আটকে রাখব বলতে পার?এটা কি অন্যায় না পাপ?তোমার স্বাভাবিক থাকাটা আমার মনের জোর বুঝতে পারনা?"
পূজা আবারও নিরুত্তর।
সূর্য:"শুনতে পাচ্ছো।কিছু বলছো না?"
পূজা:"হুম্।শুনতে পাচ্ছি।কিন্তু ফোনে কথা বলতে স্বচ্ছন্দ নই আমি।"
সূর্য:"পরিস্থিতি যাইহোক পূজা।তুমি আমার পাশে আছো এই বিশ্বাস টাই আমাকে সারা জীবন মনের জোর দিয়ে বাঁচিয়ে রাখবে।একটু বোঝার চেষ্টা কর।দেখবে এক আধবার ফোনে কথা হলে দুজনের মনও ভালো থাকবে।"
পূজা:"বেশ তোমার স্বাভাবিক থাকার ক্ষেত্রে আমার ভূমিকা থাকলে আমি নিশ্চয় চেষ্টা করব।কিন্তু আমাকে একটু সময় দাও।মা কোথায় তোমার?"
সূর্য:"আমি ছাদে এসেছি।মা নীচে আছেন।তাহলে এই কথাই থাকল?"
পূজা:"হুম্।এবার রাখতে হবে।"
সূর্য:"thank you. রাখো।bye."
© বুনানী
সূর্য:"এখনই ফোন করছি তবে?"
পূজা:"করতে পার"।
পূজার মোবাইলটা বেজে উঠল।ফোনটা রিসিভ করল পূজা।
পূজা:"হ্যালো।"
সূর্য:"হ্যালো।এটা আমার ফোন নম্বর।সেভ করে নিও।"
পূজা নিরুত্তর।
সূর্য:"বলছিলাম অন্তত ফোনে সপ্তাহে একদিন কথা হলে ভালো হত।"
পূজা:"কেন?ইমেল্ এর মাধ্যমে যোগাযোগ রাখতে পার আমার সাথে।"
সূর্য:"তোমার সাথে প্রতিদিন যোগাযোগ না হলে মনে হয় যেন একটা শূন্যতা অনুভব হয়।তুমি গত কয়েকদিন ভালো করে কথা বলছো না।চ্যাটে টাইপ করতে সময় লাগে।তাই সপ্তাহে একবার অন্তত সরাসরি কথা বললে ভালো হত।"
পূজা:"স্বাভাবিক ভাবেই ঘটনাপ্রবাহকে চলতে দাও সূর্য।দুশ্চিন্তা কর না।নিজের কেরিয়ারে মনোযোগ দাও যাতে সবার কাছে যোগ্য হয়ে উঠতে পার।এইসবে জড়িয়ো না।"
সূর্য:"উন্নতি তো আমাকে করতেই হবে।বিয়ে নিয়ে ভাবছিনা।কিন্তু তোমার সাথে বন্ধুত্ব কেটে গেলে আমি কিন্তু সত্যি পাগল হয়ে যাব।প্রচুর কষ্ট হয় জানো।"
পূজা:"বন্ধু তো আছিই।কিন্তু এভাবে যোগাযোগ রাখা ঠিক হবেনা আমার।"
সূর্য:"তাহলে সেইতো কষ্ট হবে।আমরা আমাদের স্বাভাবিকতাকে কেন পরিস্থিতির চাপে আটকে রাখব বলতে পার?এটা কি অন্যায় না পাপ?তোমার স্বাভাবিক থাকাটা আমার মনের জোর বুঝতে পারনা?"
পূজা আবারও নিরুত্তর।
সূর্য:"শুনতে পাচ্ছো।কিছু বলছো না?"
পূজা:"হুম্।শুনতে পাচ্ছি।কিন্তু ফোনে কথা বলতে স্বচ্ছন্দ নই আমি।"
সূর্য:"পরিস্থিতি যাইহোক পূজা।তুমি আমার পাশে আছো এই বিশ্বাস টাই আমাকে সারা জীবন মনের জোর দিয়ে বাঁচিয়ে রাখবে।একটু বোঝার চেষ্টা কর।দেখবে এক আধবার ফোনে কথা হলে দুজনের মনও ভালো থাকবে।"
পূজা:"বেশ তোমার স্বাভাবিক থাকার ক্ষেত্রে আমার ভূমিকা থাকলে আমি নিশ্চয় চেষ্টা করব।কিন্তু আমাকে একটু সময় দাও।মা কোথায় তোমার?"
সূর্য:"আমি ছাদে এসেছি।মা নীচে আছেন।তাহলে এই কথাই থাকল?"
পূজা:"হুম্।এবার রাখতে হবে।"
সূর্য:"thank you. রাখো।bye."
© বুনানী