সূর্য-পূজা পর্ব-১৮
এইভাবেই বন্ধুত্ব, প্রেম,ভালোবাসা,মান- অভিমান, আর রাগে-অনুরাগে সূর্য-পূজা র জীবনের মধুর দিনগুলি অতিবাহিত হতে থাকল ।
আবার মাঘ মাস এল।দেবী সরস্বতীর আরাধনা র সময় এসে উপস্থিত। কলকাতার কোয়ার্টারে প্রতি বছরের মত এই বছরও বিদ্যার দেবীর আরাধনার প্রস্তুতি চলছে পূজার। ১৫ই ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পূজা। তার আগেরদিন গণপতি র পূজাও হয় পূজাদের ঘরে।
ইতিমধ্যে সূর্য দুইবার পূজাদের কলকাতার বাসায় এসে পূজার মা-বাবার সাথে সাথেই পূজার সাথে সাক্ষাৎ করেছে। সূর্য শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ মিশনে দীক্ষা নেওয়া র আগ্রহ প্রকাশ করায় কমলবাবু সূর্য কে নিয়ে দীক্ষা র ব্যবস্থা করে দিলেন। ৩১শে মার্চ দীক্ষা র শুভ তিথি। ওইদিন নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মন্দিরে দীক্ষা র ব্যবস্থা করা হবে।
শ্রী গণেশ পূজার দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন্স ডে;সোমবার। পূজা এই শুভদিনে সূর্যের মঙলকামনায় সূর্যের গলায় রুদ্রাক্ষ ধারণ করাবে বলে সব বন্দবস্ত করেছে। টিউসন থেকে রোজগার করা তার জমানো টাকা দিয়ে সূর্যের জন্য একটি রূপার চেন্ও কিনে এনেছে। সূর্যের খুব ইচ্ছা এবছর এই প্রেমের দিনটায় দুজনে দেখা করে। পূজা সারাদিন খুব ব্যস্ত থাকবে এই দুটি দিন। তাই পূজাদের ঘরে আসার জন্য পূজা সূর্যকে অনুরোধ জানালো।
ভোরে স্নান সেরে ট্রেনে করে সূর্য কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হল। যথাসময়ে নির্বিঘ্নেই পৌঁছে গেল পূজাদের বাসায়। রুদ্রাক্ষ ধারণ করার পর যাজ্ঞসেনীদেবীর হাতের রান্না খেয়ে পূজার বাবার সঙ্গে অনেকক্ষণ গল্প চলল সূর্যের। বিকেলে পূজার দিদিমা র সাথেও কিছুক্ষণ গল্প করার পর কমলবাবু র ইচ্ছাতেই সূর্য আর পূজা প্রথমবার একসঙ্গে সরস্বতী দেবীর মূর্তি কিনতে বেরোলো। সূর্য ই পছন্দ করে দাম করে কিনে আনল সুন্দর শুভ্রবসনা দেবীর একটি মূর্তি। পূজার দিদিমা র ইচ্ছা ছিল সূর্য আগামী কাল পূজায় উপস্থিত থাকুক। কিন্তু উপায় নেই। সেরাতে এগরা উদ্দেশ্যে রওনা হল সূর্য।
© বুনানী
আবার মাঘ মাস এল।দেবী সরস্বতীর আরাধনা র সময় এসে উপস্থিত। কলকাতার কোয়ার্টারে প্রতি বছরের মত এই বছরও বিদ্যার দেবীর আরাধনার প্রস্তুতি চলছে পূজার। ১৫ই ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পূজা। তার আগেরদিন গণপতি র পূজাও হয় পূজাদের ঘরে।
ইতিমধ্যে সূর্য দুইবার পূজাদের কলকাতার বাসায় এসে পূজার মা-বাবার সাথে সাথেই পূজার সাথে সাক্ষাৎ করেছে। সূর্য শ্রীশ্রী রামকৃষ্ণ মিশনে দীক্ষা নেওয়া র আগ্রহ প্রকাশ করায় কমলবাবু সূর্য কে নিয়ে দীক্ষা র ব্যবস্থা করে দিলেন। ৩১শে মার্চ দীক্ষা র শুভ তিথি। ওইদিন নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মন্দিরে দীক্ষা র ব্যবস্থা করা হবে।
শ্রী গণেশ পূজার দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন্স ডে;সোমবার। পূজা এই শুভদিনে সূর্যের মঙলকামনায় সূর্যের গলায় রুদ্রাক্ষ ধারণ করাবে বলে সব বন্দবস্ত করেছে। টিউসন থেকে রোজগার করা তার জমানো টাকা দিয়ে সূর্যের জন্য একটি রূপার চেন্ও কিনে এনেছে। সূর্যের খুব ইচ্ছা এবছর এই প্রেমের দিনটায় দুজনে দেখা করে। পূজা সারাদিন খুব ব্যস্ত থাকবে এই দুটি দিন। তাই পূজাদের ঘরে আসার জন্য পূজা সূর্যকে অনুরোধ জানালো।
ভোরে স্নান সেরে ট্রেনে করে সূর্য কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হল। যথাসময়ে নির্বিঘ্নেই পৌঁছে গেল পূজাদের বাসায়। রুদ্রাক্ষ ধারণ করার পর যাজ্ঞসেনীদেবীর হাতের রান্না খেয়ে পূজার বাবার সঙ্গে অনেকক্ষণ গল্প চলল সূর্যের। বিকেলে পূজার দিদিমা র সাথেও কিছুক্ষণ গল্প করার পর কমলবাবু র ইচ্ছাতেই সূর্য আর পূজা প্রথমবার একসঙ্গে সরস্বতী দেবীর মূর্তি কিনতে বেরোলো। সূর্য ই পছন্দ করে দাম করে কিনে আনল সুন্দর শুভ্রবসনা দেবীর একটি মূর্তি। পূজার দিদিমা র ইচ্ছা ছিল সূর্য আগামী কাল পূজায় উপস্থিত থাকুক। কিন্তু উপায় নেই। সেরাতে এগরা উদ্দেশ্যে রওনা হল সূর্য।
© বুনানী