বর্তমান লকডাউন ও ইফতারি প্রথা
পবিত্র রমজানে মুসলমানরা সিয়াম সাধনা করে থাকেন। এই সিয়াম বা রোজার সূচনা হয় সেহরির মাধ্যমে। আর সমাপ্তি ঘটে ইফতার দিয়ে। ইফতার রোজার অন্যতম অঙ্গ। ইফতারের রয়েছে অপরীসিম গুরুত্ব ও নজরকাড়া ফযীলত। ইফতার করা যেমন পূণ্যকর্ম; করানোও তেমন সাওয়াবের কাজ। ইফতার করানোর ব্যাপারে উম্মাহকে উৎসাহিত করতে মহানবী সাঃ বর্ণনা করেছেন বহু কালজয়ী বাণী।
মুসলমানরা সাধ্যমত ইফতার করানোর চেষ্টা করে। অসহায় গরীবদেরকে ইফতারি প্রদান করেন অনেকেই। আবার আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতেও ইফতারি পাঠান কেউ কেউ। হাদিসের আলোকে এটাও পূণ্যকর্ম নিঃসন্দেহে। এক্ষেত্রে বরং দুটি সাওয়াব পাওয়া যায়। প্রথমত ইফতার করানোর সাওয়াব। দ্বিতীয়ত আত্মীয় স্বজনের সাথে ভালো সম্পর্ক স্থাপনের সাওয়াব।
বরাকের প্রচলিত ইফতারি প্রদান কুরআন ও সুন্নাহ পরিপন্থী। এটা বড় মাপের কুসংস্কারের রূপ ধারণ করেছে। সমাজের একটি ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতি বছর রমজান আসলেই এই কুসংস্কার নিয়ে শুরু হয় আলোচনা সমালোচনা। কেউ ফেবুতে সমালোচনার ঝড় তুলেন। কেউ পত্র...