...

8 views

বাংলো 🕯🕯⚰
আমার একটা স্বপ্ন ছিলো, প্রকৃতির মাঝে একটা ছোটো সুন্দর ঘর তৈরি করে থাকবো। আসলে আমার জন্ম কলকাতায় ।সেখানে চারিদিকে বড়ো বড়ো ঘর বাড়ি আর লোকজনের ভিড় দেখতে-দেখতে একঘেয়ে হয় গেছিলাম এই জন্য মনে মনে ঠিক করে নিয়েছিলাম যদি কোন দিন সুযোগ পাই তাহলে একটা সুন্দর প্রাকৃতিক এলাকায় একটা ঘর কিনব। আমার নাম সুমিত দাস। আমি কলকাতার একটি সরকারি অফিস এ উচ্চপদস্থ পদে কাজ করি। আমার পাশে বসে আছে আমার স্ত্রী পায়েল। আমাদের বিয়ের মাত্র দু বছর হয়েছে। আজকের দিন টা আমাদের জন্য খুব-ই স্পেশাল। কেন না আজ আমার স্বপ্ন টা আমার একটা স্বপ্ন ছিলো, প্রকৃতির মাঝে একটা ছোটো সুন্দর ঘর তৈরি করে থাকবো। আসলে আমার জন্ম কলকাতায় ।সেখানে চারিদিকে বড়ো বড়ো ঘর বাড়ি আর লোকজনের ভিড় দেখতে-দেখতে একঘেয়ে হয় গেছিলাম এই জন্য মনে মনে ঠিক করে নিয়েছিলাম যদি কোন দিন সুযোগ পাই তাহলে একটা সুন্দর প্রাকৃতিক এলাকায় একটা ঘর কিনব। আমার নাম সুমিত দাস। আমি কলকাতার একটি সরকারি অফিস এ উচ্চপদস্থ পদে কাজ করি। আমার পাশে বসে আছে আমার স্ত্রী পায়েল। আমাদের বিয়ের মাত্র দু বছর হয়েছে। আজকের দিন টা আমাদের জন্য খুব-ই স্পেশাল। কেন না আজ আমার স্বপ্ন টা আমার একটা স্বপ্ন ছিলো, প্রকৃতির মাঝে একটা ছোটো সুন্দর ঘর তৈরি করে থাকবো। আসলে আমার জন্ম কলকাতায় ।সেখানে চারিদিকে বড়ো বড়ো ঘর বাড়ি আর লোকজনের ভিড় দেখতে-দেখতে একঘেয়ে হয় গেছিলাম এই জন্য মনে মনে ঠিক করে নিয়েছিলাম যদি কোন দিন সুযোগ পাই তাহলে একটা সুন্দর প্রাকৃতিক এলাকায় একটা ঘর কিনব। আমার নাম সুমিত দাস। আমি কলকাতার একটি সরকারি অফিস এ উচ্চপদস্থ পদে কাজ করি। আমার পাশে বসে আছে আমার স্ত্রী পায়েল। আমাদের বিয়ের মাত্র দু বছর হয়েছে। আজকের দিন টা আমাদের জন্য খুব-ই স্পেশাল। কেন না আজ আমার স্বপ্ন টা সত্যি হতে চলেছে।
কিছু দিন আগে আমার এক বন্ধু আমায় বলেছিলো শিমলার এক সুন্দর পাহাড়ি এলাকায় একটা ছোটো বাংলো বাড়ি আছে। ঐ বাংলো টার মালিক খুব কম দামে বাংলো টাকে বিক্রি করে দিতে চাইছে। সেই শুনে আমি আর থাকতে পারি নি খুব তাড়তাড়ি শিমলা চলে আসি।
আর আমার একটা স্বপ্ন ছিলো, প্রকৃতির মাঝে একটা ছোটো সুন্দর ঘর তৈরি করে থাকবো। আসলে আমার জন্ম কলকাতায় ।সেখানে চারিদিকে বড়ো বড়ো ঘর বাড়ি আর লোকজনের ভিড় দেখতে-দেখতে একঘেয়ে হয় গেছিলাম এই জন্য মনে মনে ঠিক করে নিয়েছিলাম যদি কোন দিন সুযোগ পাই তাহলে একটা সুন্দর প্রাকৃতিক এলাকায় একটা ঘর কিনব। আমার নাম সুমিত দাস। আমি কলকাতার একটি সরকারি অফিস এ উচ্চপদস্থ পদে কাজ করি। আমার পাশে বসে আছে আমার স্ত্রী পায়েল। আমাদের বিয়ের মাত্র দু বছর হয়েছে। আজকের দিন টা আমাদের জন্য খুব-ই স্পেশাল। কেন না আজ আমার স্বপ্ন টা আমার একটা স্বপ্ন ছিলো, প্রকৃতির মাঝে একটা ছোটো সুন্দর ঘর তৈরি করে থাকবো। আসলে আমার জন্ম কলকাতায় ।সেখানে চারিদিকে বড়ো বড়ো ঘর বাড়ি আর লোকজনের ভিড় দেখতে-দেখতে একঘেয়ে হয় গেছিলাম এই জন্য মনে মনে ঠিক করে নিয়েছিলাম যদি কোন দিন সুযোগ পাই তাহলে একটা সুন্দর প্রাকৃতিক এলাকায় একটা ঘর কিনব। আমার নাম সুমিত দাস। আমি কলকাতার একটি সরকারি অফিস এ উচ্চপদস্থ পদে কাজ করি। আমার পাশে বসে আছে আমার স্ত্রী পায়েল। আমাদের বিয়ের মাত্র দু বছর হয়েছে। আজকের দিন টা আমাদের জন্য খুব-ই স্পেশাল। কেন না আজ আমার স্বপ্ন টা আমার একটা স্বপ্ন ছিলো, প্রকৃতির মাঝে একটা ছোটো সুন্দর ঘর তৈরি করে থাকবো। আসলে আমার জন্ম কলকাতায় ।সেখানে চারিদিকে বড়ো বড়ো ঘর বাড়ি আর লোকজনের ভিড় দেখতে-দেখতে একঘেয়ে হয় গেছিলাম এই জন্য মনে মনে ঠিক করে নিয়েছিলাম যদি কোন দিন সুযোগ পাই তাহলে একটা সুন্দর প্রাকৃতিক এলাকায় একটা ঘর কিনব। আমার নাম সুমিত দাস। আমি কলকাতার একটি সরকারি অফিস এ উচ্চপদস্থ পদে কাজ করি। আমার পাশে বসে আছে আমার স্ত্রী পায়েল। আমাদের বিয়ের মাত্র দু বছর হয়েছে। আজকের দিন টা আমাদের জন্য খুব-ই স্পেশাল। কেন না আজ আমার স্বপ্ন টা সত্যি হতে চলেছে।
কিছু দিন আগে আমার এক বন্ধু আমায় বলেছিলো শিমলার এক সুন্দর পাহাড়ি এলাকায় একটা ছোটো বাংলো বাড়ি আছে। ঐ বাংলো টার মালিক খুব কম দামে বাংলো টাকে বিক্রি করে দিতে চাইছে। সেই শুনে আমি আর থাকতে পারি নি খুব তাড়তাড়ি শিমলা চলে আসি।
আর সত্যি বাংলো টা আমার খুব পছন্দ হয় যায়। তাই ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিয়ে ঐ বাংলো টা আমি কিনে নীলাম। ভাবলাম রিটায়রমেন্ট এর পর বাকি জীবন টা এখানেই কাটাবো। তাই অফিস থেকে কিছু দিন এর ছুটি নিয়ে পায়েল কে নিয়ে শিমলা চলে আসি, বাংলো বাড়ি টা দেখাব বলে। কিন্তু এর পর যা ঘটতে চলে ছিল সেটা আমার কল্পনা ও বাইরে ছিল।

আমরা যখন বাংলো তে এসে পৌছলাম
তখন প্রায় দুপুর দুটো। এতো দুর আসার পর আমরা খুব ক্লান্ত হয়ে পড়ে ছিলাম।বাংলোর আগের যে মালিক,উনি বিদেশে থাকে তাই এই বাংলো টা এরকম ফাঁকা পোড়ে থাকে। বাংলোর আসে পাশে বেসি কোণো বাড়ি বা মানুষ দেখতে পেলাম না।
ঘরের ভিতরে কিছু পুরনো ফার্নিচার ছাড়া কিছু ছিল না। ঘরের ভিতর এসে পায়েল কে জিগ্গেশ করলাম, "কি গো বাংলো টা কেমন লাগল??" পায়েল বল্ল,"হ্যাঁ খুব সুন্দর"। পায়েল কে দেখেও খুব খুশি মনে হচ্ছে ছিলো। তাই আমি ভাবলাম আমাদের কিছু খাওয়ার আর জামা কাপড় লাগবে। এই বাংলো তে কিছু নেই শুধূ ফার্নিচার ছাড়া। আমি পায়েল কে বল্লাম, "আচ্ছা পায়েল আমি এই সামনা সামনি কোন মার্কেট থেকে আমাদের থাকার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে আসছি"। পায়েল বল্ল, "ওকে"।
আমি গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম। সব কিছু কিনে আমার ফিরতে রাত হয় গেলো, আমার খুব চিন্তা হচ্ছিল। একেই অচেনা জায়গা তার ওপর পায়েল বাড়িতে একলা আছে এই সব ভেবে আমার খুব চিন্তা হচ্ছিল। আমি গাড়ি খুব জোরে চালাচ্ছিলাম। জোরে চালাতেও ভয় পাচ্ছিলাম। একেই পাহাড়ি এলাকা তার ওপর ঘন কালো অন্ধকারে ডুবে ছিলো সারা এলাকা। অ্যাক্সিডেন্ট এর ভয় আছে। তার জন্য আমি খুব সাবধানে চালাচ্ছিলাম গাড়ি। বাড়ির সামনে এসে আমার একটু শান্তি হল। আমি ভাবছিলাম দেরি করে আসার জন্য পায়েল আবার আমার ওপর রাগ করে নেই তো?, আমি জানলার দিকে তাকালাম,তাকাতেই দেখতে পেলাম পায়েল জানলা দিয়ে ঘরের ভিতরে চলে গেল। আমি ভাবলাম হয়তো আমাকে দেখে গেট খোলার জন্য আসছে ও। কিন্তু কোথায় পায়েল অনেক্ষন বেল বাজানোর পরেও, পায়েল গেট খুলতে এলো না।হটাৎ করে দেখলাম গেট টা খোলাই ছিল। একটু ঠেলতেই গেট টা খুলে গেল এটা দেখে আমি খুব অবাক হলাম আর রাগ ও হল,পায়েল এর এই বোকামি দেখে। এরম একটা ফাঁকা জায়গায় দরজা খুলে ও কি কোরছে??.
ঘরের ভেতর আসার পর আমি দেখে খুব অবাক হলাম দেখি পায়েল শুয়ে আছে, কিন্তু একটু আগেই তো দেখলাম পায়েল হাঁটা-হাঁটি করছিল তাহলে কি পায়েল এর শরীর খারাপ তাই শুয়ে পড়েছে।হতে পারে। আমি বেসি বিরক্ত না করে আমি ড্রেস করতে চলে গেলাম, ফ্রেশ হয় এসে আমি ভাবলাম পায়েল যখন শুয়ে আছে আমীও একটু শুয়ে পড়ি। পরে ওকে তখন ডিনার এর জন্য ডাখব। আমি এতো টাই ক্লান্ত ছিলাম যে একটু শুতে তেই আমার ঘুম চলে আসে।

হটাৎ একটা আওয়াজ এ আমার ঘুম ভেঙে যায়। হটাৎ দেখি পায়েল পাসে ছিলো না তবে কি ওয়াশরুম গেছে??
আমি পায়েল কে খুজতে চলে যাই। ও কোথায় দেখতে। হটাৎ দেখি পায়েল সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে যাচ্ছে। আমি ডাক দিলাম ও পায়েল তুমি কোথায় যাচ্ছো?? কিন্তু ও কোন সাড়া দিল না। আমি পিছু নীলাম কোথায় যাচ্ছে দেখি তো।একটু আগিয়ে গিয়া ও হামাগোড়ি দিয়ে স্টোর রুমের দিকে চোলে গেল। আমি গিয়ে দেখি পায়েল দাড়িয়ে আছে, আমি বল্লাম তুমি এখানে কি কোরছো এতো রাতে?? ও বল্ল আমি জল খেতে এসে ছিলাম। তোমার গলার স্বর কি হল পায়েল ?? আলাদা লাগছে?? ও কিছু বল্ল না পীছণ ফিরে দাড়িয়ে ছিল কিছু দেখা যাচ্ছিলো না।
হটাৎ কারেন্ট চলে যায়। একটা খুব বাজে গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে না?? কথা থেকে আসছে গন্ধ টা?? হটাৎ পিছন ফিরে দেখি পায়েল ছিলো না একটা আত্মা,ভয়ঙ্কর দেখতে। আমার মাথা ঘুরতে থাকল পায়ের তলে মাটি সরে যাচ্ছেলো। ভয় তে আমি আর কিছু আওয়াজ বেরোচ্ছিলো না। আমি শুধূ এটা বল্লাম, তুমি কে?? আমার পায়েল কোথায়?? ও বল্ল তোর পায়েল আর নেই, আমি খেয়ে ফেলেছি ওকে। চল তোকে তোর পায়েল এর কাছে নিয়ে যাই।
এ বলেই ও আমায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে মেরে ফেলল আমায়।
এখন আমিও একজন আত্মা, কি আপনারা কি আসবেন আমাদের এই বাংলো বাড়ি তে???,.......

#ভূতেরগল্প #কাহিনি #বাংলাগল্প
#Hauntedstoryinbangla
© All Rights Reserved