নারীবাদী নয় এ নারী বাদ ই
বিবাহ এই তিন অক্ষরের শব্দ টা মেয়েটার কাছে দুই অক্ষরের হাসি টা ভুলিয়ে দিলো,
অনেক বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো ডিগ্রী অর্জন করে চাকরির সন্ধানে জীবনের তিক্ত তম অধ্যায় সে কাটিয়েছিল,
জীবন তাকে যুদ্ধ করা,সহ্য করার সব পথেই first ক্লাস এ উত্তীর্ণ করে দেয়,
ছেলেদের সাথে সমানে টক্কর দেওয়া মেয়েদের কোনো দিন ই মেনে নিতে পারেনি আমাদের সমাজ,
তকমা দেওয়া হয় নারী বাদী।কিন্তু বিশ্বাস করুন নারী বাদী ,বিবাদী এসব বলে কিসসু হয়না,
প্রত্যেক টা মেয়ে ই তার বাবার রাজকুমারী হয়,
এই আশায় বেচে থাকে তার জন্য ও কেউ থাকবে ,অন্তত একটা মানুষ,
দিনের শেষে ক্লান্তি হারাতে একটা মানুষের মনযোগ ই সেই অদূরে মেয়েটার দুনিয়া হয় তখন,
সে পরিবর্তন মানিয়ে নিতে পারে,
কিছু না জানা মেয়েটা হয়ে ওঠে অন্নপূর্ণা,
কিন্তু মা এরা মা ই হয় ভালো,
জামাই কে আদরে ভরিয়ে রাখতে জানে,
কিন্তু বৌমা কে যতই মেয়ে করার চেষ্টা করুক না কেনো মনের কোণে লুকিয়ে থাকে বৌমা শব্দটা,
সেই মেয়েটির ক্ষেত্রেও এর অন্যথা হয়নি,
কষ্ট করে সংসার নির্বাহ করা শাশুড়ি চেয়েছিল তার বৌমা তার মত হোক,
সে যেমন কষ্ট পেয়ে দিন যাপন করেছেন সেও সেটাই মেনে নিবে।
পরিবর্তন জীবনের নিয়ম এটা তার সসুর বাড়ি বুঝতে চাইনা,
কারণ তারাও দেখেছে ওনার কষ্ট টা,
আচ্ছা একটা কথা বলুন আপনি সুযোগ ছিল না বলে কষ্ট করেছেন,
এখন আমাকেও একই কষ্ট করতে হবে এর যুক্তি খুঁজে পাইনা স্মিতা,
স্মিতার বিয়ের পর স্বর্গের চতুর্থ জগতে বাস করছিল,
ভুলে গেছিলো পায়ের নিচে ও মাটি থাকে,
মা এরা সহজে মেয়েদের বিশ্বাস করতে পারে,জামাই কেও পারে,কিন্তু বৌমা কে হয়তো করা যায়না।
তাইতো স্মিতার শাশুড়ি মা এর জ্বর হলে স্মিতা ওষুধ দিলে তার শাশুড়ি মেয়ে কে ফোন করে জেনে নেন যে ওষুধ টা ঠিক দিয়েছে কিনা।
অন্যায় সহ্য না করে যখন নিজেকে ভিড় থেকে নিজেকে একলা করে সরিয়ে নেবে,তখন মানুষ তার গুরুত্ব টা বুঝতে পারে,
নিজেকে বিলিয়ে উজাড় করে যতখন করবে তার মর্ম কেউ বুঝবে না,এটা স্মিতা খুব তাড়াতাড়ি ই বুঝেছিল।
স্মিতার অসুবিধা ছিল না কিছুই,দিব্যি সংসার গোছাছিল।বলে না ভগবান এর পরীক্ষা... ননদিনি কে রায়বাঘিনি বলার পক্ষে স্মিতা কোনোদিন ই নয়।কারণ তার ননদ ও অন্য কোনো বাড়ির বউ।
হয়তো সেও নিজের মত করে যুদ্ধ করছে।
তবুও আজ তার খুব বলতে ইচ্ছে হয়েছিল আমি গুছিয়ে চলতে পারি,তুমি তোমার সংসার গুছিয়ে নাও,আমার টা আমাকেই বুঝে নিতে দাও।
কিন্তু কোথাও একটা ভালো বউ এর ইমেজ এ বাধা পেয়ে,কথা টা আর বলা হয়ে ওঠেনি।আজ অনেক দেরি হয়ে গেছে,স্মিতা আজ বুঝেছে কোনো সম্পর্ক পরিবর্তন করে ভালো থাকার চেয়ে ,সম্পর্ক যেটা সেটা থাকলে সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যেমন বৌমা বৌমা ই থাকুক,তাকে মেয়ে বানাতে যাবেন না,
ছেলের বিয়ে দিয়ে ভুলে যায় যে আরো একটা মেয়ে কে বিয়ে দিয়ে নিয়ে এসেছে।
তার অসুবিধার কোনো গুরুত্ব কারো কাছে ছিল না।দায়িত্ব দিতে হলে ভরসা করতে হয়।ভরসা বিহীন দায়িত্ব দোষ উৎপন্ন করে।
এই বয়সে...
অনেক বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো ডিগ্রী অর্জন করে চাকরির সন্ধানে জীবনের তিক্ত তম অধ্যায় সে কাটিয়েছিল,
জীবন তাকে যুদ্ধ করা,সহ্য করার সব পথেই first ক্লাস এ উত্তীর্ণ করে দেয়,
ছেলেদের সাথে সমানে টক্কর দেওয়া মেয়েদের কোনো দিন ই মেনে নিতে পারেনি আমাদের সমাজ,
তকমা দেওয়া হয় নারী বাদী।কিন্তু বিশ্বাস করুন নারী বাদী ,বিবাদী এসব বলে কিসসু হয়না,
প্রত্যেক টা মেয়ে ই তার বাবার রাজকুমারী হয়,
এই আশায় বেচে থাকে তার জন্য ও কেউ থাকবে ,অন্তত একটা মানুষ,
দিনের শেষে ক্লান্তি হারাতে একটা মানুষের মনযোগ ই সেই অদূরে মেয়েটার দুনিয়া হয় তখন,
সে পরিবর্তন মানিয়ে নিতে পারে,
কিছু না জানা মেয়েটা হয়ে ওঠে অন্নপূর্ণা,
কিন্তু মা এরা মা ই হয় ভালো,
জামাই কে আদরে ভরিয়ে রাখতে জানে,
কিন্তু বৌমা কে যতই মেয়ে করার চেষ্টা করুক না কেনো মনের কোণে লুকিয়ে থাকে বৌমা শব্দটা,
সেই মেয়েটির ক্ষেত্রেও এর অন্যথা হয়নি,
কষ্ট করে সংসার নির্বাহ করা শাশুড়ি চেয়েছিল তার বৌমা তার মত হোক,
সে যেমন কষ্ট পেয়ে দিন যাপন করেছেন সেও সেটাই মেনে নিবে।
পরিবর্তন জীবনের নিয়ম এটা তার সসুর বাড়ি বুঝতে চাইনা,
কারণ তারাও দেখেছে ওনার কষ্ট টা,
আচ্ছা একটা কথা বলুন আপনি সুযোগ ছিল না বলে কষ্ট করেছেন,
এখন আমাকেও একই কষ্ট করতে হবে এর যুক্তি খুঁজে পাইনা স্মিতা,
স্মিতার বিয়ের পর স্বর্গের চতুর্থ জগতে বাস করছিল,
ভুলে গেছিলো পায়ের নিচে ও মাটি থাকে,
মা এরা সহজে মেয়েদের বিশ্বাস করতে পারে,জামাই কেও পারে,কিন্তু বৌমা কে হয়তো করা যায়না।
তাইতো স্মিতার শাশুড়ি মা এর জ্বর হলে স্মিতা ওষুধ দিলে তার শাশুড়ি মেয়ে কে ফোন করে জেনে নেন যে ওষুধ টা ঠিক দিয়েছে কিনা।
অন্যায় সহ্য না করে যখন নিজেকে ভিড় থেকে নিজেকে একলা করে সরিয়ে নেবে,তখন মানুষ তার গুরুত্ব টা বুঝতে পারে,
নিজেকে বিলিয়ে উজাড় করে যতখন করবে তার মর্ম কেউ বুঝবে না,এটা স্মিতা খুব তাড়াতাড়ি ই বুঝেছিল।
স্মিতার অসুবিধা ছিল না কিছুই,দিব্যি সংসার গোছাছিল।বলে না ভগবান এর পরীক্ষা... ননদিনি কে রায়বাঘিনি বলার পক্ষে স্মিতা কোনোদিন ই নয়।কারণ তার ননদ ও অন্য কোনো বাড়ির বউ।
হয়তো সেও নিজের মত করে যুদ্ধ করছে।
তবুও আজ তার খুব বলতে ইচ্ছে হয়েছিল আমি গুছিয়ে চলতে পারি,তুমি তোমার সংসার গুছিয়ে নাও,আমার টা আমাকেই বুঝে নিতে দাও।
কিন্তু কোথাও একটা ভালো বউ এর ইমেজ এ বাধা পেয়ে,কথা টা আর বলা হয়ে ওঠেনি।আজ অনেক দেরি হয়ে গেছে,স্মিতা আজ বুঝেছে কোনো সম্পর্ক পরিবর্তন করে ভালো থাকার চেয়ে ,সম্পর্ক যেটা সেটা থাকলে সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যেমন বৌমা বৌমা ই থাকুক,তাকে মেয়ে বানাতে যাবেন না,
ছেলের বিয়ে দিয়ে ভুলে যায় যে আরো একটা মেয়ে কে বিয়ে দিয়ে নিয়ে এসেছে।
তার অসুবিধার কোনো গুরুত্ব কারো কাছে ছিল না।দায়িত্ব দিতে হলে ভরসা করতে হয়।ভরসা বিহীন দায়িত্ব দোষ উৎপন্ন করে।
এই বয়সে...