রঙিন চুড়ি
ভেপু বাজাতে বাজাতে নগেন খুড়ো চলেছে ব্যস্ত রাস্তায়। পথে হাত দেখাল জমিদার মহিমচন্দ্র চ্যাট্টুজ্যে। পরনে ধপধপে সাদা কুচি দেওয়া ধুতি, সিল্কের মখমলে পাঞ্জাবি, গলায় বংশ-পরম্পরার সোনার চেন আর পায়ে চামড়ার জুতো জোড়া এমন চিকচিক করছে; জেনো সদ্য পালিশ করা।
রিক্সা দাড় করিয়ে নগেন খুড়ো বলল,"পেন্নাম হৈ জমিদার মশাই! তা কর্তা এখন কথায় যাবেন?"
জমিদার : হাটে যামু রে নগেন।
নগেন : কর্তা ছোট মুখে বড় কথা বলছি মাফ করবেন। এখন যা অবস্থা তাতে হাটে যাবেন? তার থেকে আমায় বলেন আমি এনে দেব যা লাগবে। আপনি জমিদার মানুষ, আপনার সেবায় আমরা সক্কলে প্রস্তুত।
জমিদার : সেসব বুঝ্সি রে নগেন। তয় আইজ আমারেই জাতি হইব। আইজ আমার নাতি ডাক্তারি পাশ দিসে। ফলাফল বাহির...
রিক্সা দাড় করিয়ে নগেন খুড়ো বলল,"পেন্নাম হৈ জমিদার মশাই! তা কর্তা এখন কথায় যাবেন?"
জমিদার : হাটে যামু রে নগেন।
নগেন : কর্তা ছোট মুখে বড় কথা বলছি মাফ করবেন। এখন যা অবস্থা তাতে হাটে যাবেন? তার থেকে আমায় বলেন আমি এনে দেব যা লাগবে। আপনি জমিদার মানুষ, আপনার সেবায় আমরা সক্কলে প্রস্তুত।
জমিদার : সেসব বুঝ্সি রে নগেন। তয় আইজ আমারেই জাতি হইব। আইজ আমার নাতি ডাক্তারি পাশ দিসে। ফলাফল বাহির...