ক্ষমা
ফুটপাথ ধরে হেঁটে চলেছি।না,কোনো গন্তব্য ছিল না,এমনি।!কোথা থেকে একটি বাচ্চা ছেলে এসে সামনে দাঁড়াল,হঠাৎ দেখলে কঙ্কাল বলে ভয়ে পেতে হয়ে।ছেলেটির গায়ে পরনের কাপড় নেই বলেই চলে।গায়ের রঙ্গ শ্যামবর্ণ।আমাকে বললে,বাবু দশটা টাকা দেবে?বলে সাদা দাঁতে হাসল,আমার খুব বিশ্রি লাগল ওই হাসিটা।দিয়ে দিলাম ওর হাতে দশটা টাকা।টাকা টা পেয়েই ছুট্টে চলে গেলো। তাকিয়ে দখি ত্রকটা দোকানে গিয়ে কি যেন কিনছে..নিজের জন্য কোনো কিছু কিনছে হয়তো।হাত ঘড়িতে সময়েটা একবার মেপে নিয়ে বাড়ির পথ ধরলাম।
রাত্রের অন্ধকার ভেদ করে,আবির্ভাব হলো আরো একটি সকালের।দিনমণি তাঁর অশেষ ভান্ডার উজার করে পৃথিবীর বুকে নিয়ে এল মানবজীবনের ইতিহাস লেখার রসদ। অতিতের সব দিনই বোধহয় এক...
রাত্রের অন্ধকার ভেদ করে,আবির্ভাব হলো আরো একটি সকালের।দিনমণি তাঁর অশেষ ভান্ডার উজার করে পৃথিবীর বুকে নিয়ে এল মানবজীবনের ইতিহাস লেখার রসদ। অতিতের সব দিনই বোধহয় এক...