হাড় হিম করা ভূতের গল্প
একটা সন্ধ্যা, শীতকালীন রাত আস্তে আস্তে ঘনিয়ে আসছে। রাস্তায় কুয়াশা ছড়িয়ে পড়ছে, আর হিমেল হাওয়া যেন মানুষের শরীরে কাঁপুনি ধরিয়ে দিচ্ছে। জনমানবশূন্য একটি পুরনো বাড়ি গ্রামের এক কোণে দাঁড়িয়ে আছে, যার দরজা-জানালা দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। গ্রামের লোকেরা বলে, ওই বাড়িতে কেউ গেলে আর ফিরে আসে না। যে বাড়িটা শতাব্দীরও বেশি পুরনো, একসময় জমিদার সুধাংশু রায়ের ছিল।
সুধাংশু রায় ছিলেন একজন অত্যন্ত নিষ্ঠুর জমিদার। তার সম্পত্তির জন্য বহু মানুষ তাকে অভিশাপ দিয়েছে। তার মৃত্যুর পর থেকেই সেই বাড়ি যেন অভিশপ্ত হয়ে যায়। কেউ বলত, সেখানে সুধাংশু রায়ের প্রেতাত্মা ঘুরে বেড়ায়, কেউ বলত আরও কিছু অশুভ শক্তি বাসা বেঁধেছে...
সুধাংশু রায় ছিলেন একজন অত্যন্ত নিষ্ঠুর জমিদার। তার সম্পত্তির জন্য বহু মানুষ তাকে অভিশাপ দিয়েছে। তার মৃত্যুর পর থেকেই সেই বাড়ি যেন অভিশপ্ত হয়ে যায়। কেউ বলত, সেখানে সুধাংশু রায়ের প্রেতাত্মা ঘুরে বেড়ায়, কেউ বলত আরও কিছু অশুভ শক্তি বাসা বেঁধেছে...