...

1 views

vampire girl in Bengali
একটি মেয়ে যে সকালে স্কুলে আসতো যখন সে কালো রংয়ের একটি হুডি পড়ে আছে স্কুল ড্রেসের সাথে একদিন একটি নতুন মেয়ে স্কুলে এসেছিল তাকে জিজ্ঞেস করল তাকে বলল আমি এই স্কুলে এসেছি তিনদিন হল তুমি সবসময় এরাম খুবই পড়ে থাকো কেন তাকে জিজ্ঞেস করল কিন্তু সে কোন উত্তর দিল না সেরকম তার পাশের মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করল তুমি কি বলতে পারবে যে ও সবসময় হরি পড়ে থাকে কেন তা আবার কালো রংয়ের তখন ও বলল আমি জানিনা কিন্তু ওর সাথে বেশি কথা বলো না ও কারো সাথে বেশি কথা বলতে পছন্দ করে না। তারপর তার মনে একটু সন্দেহ হলো সে ভাবলো একদিন ওর পিছু করবো। তারপরে তিনি ও যখন বাড়ি যাচ্ছিল ওর সাথে ও যাচ্ছিল পিছু পিছু ও দেখলে ও একটি বাড়িতে ঢুকলো, ও ঢুকল কি করছে জানলা দিয়ে সব লুকিয়ে লুকিয়ে দেখলো। তারপর ও দেখল ও একটি সাধারণ মেয়ে তারপরই ও যেই হুডিটা খুললো সে তাকে দেখে ভয় পেল কেন সে এমন কি দেখলো তারপর সেই তারপর মেয়েটির সঙ্গে সঙ্গে জানলা দরজা দিয়ে দিল আর নতুন মেয়েটি বুঝতে পারল না কি হলো সে ভাবল রাতে এসে দেখব ও কি করে আর যেই মেয়েটির কথা আমরা বলছি সেই রহস্যময় মেয়েটার নাম লিজা যে মেয়েটি তাকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখছে তার নাম রিয়া, রিয়া রাতে এসে জানালা দিয়ে দেখে ঘরে একটা লাইট জ্বলছে ও একটা কফিন বক্সের মতো কি একটা দেখে ও কিছু বুঝতে পারে না আরও একটু ভাবলো যে ঘরের মধ্যে কে কফিন বক্স রাখে তারপর ও দেখে ঘরে একটা বাঁদুর ঘুরছে ও কিছু বুঝতে পারল না তারপর দেখে ওই বাদুড়টা একটি মেয়ে হয়ে গেল তারা বুঝতে বাকি রইল না যে লিজা একটা ভ্যাম্পায়ার আর লিজা রিয়াকে দেখে নিল রিয়া তখন ভাবলো সে কি করবে আর লিজা তার কাছে ছুটে চলে এলো বলল তুই সব কিছু দেখে নিয়েছিস আমায় তোকে শেষ করতেই হবে আর রিয়া ভয় পেয়ে ছুটে পালানোর চেষ্টা করল কিন্তু ওর চেষ্টা সফল হলো না লিজা ওর ঘাড়ে একটি কামড় দিল আরও ওখানে মরে গেল সকালবেলা ওর বাড়ির কাছে পুলিশ ওই ডেড বডিটা খুঁজে পেল। তখন সবাই সন্দেহ হলো লিজার উপরে সবাই ভাবল ওরে বাড়ির পাশেই কেন ডেড বডিটা পেল তাহলে লিজারো এই মার্ডারটার সাথে কোন সম্পর্ক আছে তখন পোস্ট মডেম করে জানা যায় মেয়েটির ঘাড়ে একটি কামড়ের দাগ ডাক্তার বুঝতে পারল না এটা ভ্যাম্পায়ার দাঁতের দাগ কিন্তু ভ্যাম্পায়ার বলে তো কিছু হয় না সেই কথাটি তার বাড়ির লোকদের বলা হল আর ওই কথাটি লিজার কানে পৌঁছে গেল সবাই তো ভাবছি যে লিজাই ভ্যাম্পায়ার। একদিন সবাই ভাবল যে আমরা লিজার পিছু করবো রিয়ার মত আর আমরা একজন নয় আমরা সবাই মিলে ওর কিছু করব কিন্তু একটি মেয়ে যার নাম পায়েল সে বলল আমরা যদি এই কাজটি করার চেষ্টা করি তার জন্য আমাদের আগে পুলিশের থেকে অনুমতি নেয়া দরকার আর আমাদের সাথে যদি পুলিশ যায় তাহলে আরো ভালো হবে। তারা এই ডিসিশনটি নিল তারপরে তারা চলে গেল পুলিশের কাছে পুলিশকে এইসব কথা খুলে বলল তারপর পুলিশে তাদের অনুমতি দিয়ে দিল বলল আমরাও যাব তারপর তারা সবাই গেল তখন পুলিশ বলল যে রাতেই যাই রাতে গিয়ে তারা এমনই একটি জিনিস দেখলাম যেটা দেখে সবাই সক্বট হয়েগেল আর তারা ভাবল আমাদের সকটাই ঠিক ছিল পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করল শেষে সে সফল হল তারপর সে বলল আমি ভ্যেম্পায়ার কিন্তু আমি কারোর কখনো ক্ষতি করিনি কিন্তু আমায় বাধ্য হয়ে রিয়াকে মারতে হলো ও আমার সব সত্যি জেনে গেছিল সবাইকে বলে দিত সেই ভয় আমি তাকে মেরে দিলাম আপনারা চাইলে আমাকে জেলেও রাখতে পারেন আমার কোন অসুবিধা নেই কিন্তু আমার সত্যিটা কাউকে বলবে না পুলিশ বলল ঠিক আছে আমরা তোমার সত্যি কাউকে বলবো না। কিন্তু তোমায় তিন বছর জেনে থাকতে হবে সে সেই কথাটি মেনে নিল সে তিন বছর জেলে থাকলো এখন সে মুক্ত হয়ে গেছে। সে এখনও রয়েছে আমাদের আশেপাশে হ্যাঁ, শেআছে। কিন্তু কোথায় সেটা এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি সে যখন জেল থেকে মুক্তি পায় তারপর থেকে তাকে কেউ দেখতেই পাইনি এটাই শোনা যায় কিন্তু এটাই কি সত্যি সেটাও এখনো জানা যায়নি আজকের গল্পটা এতটাই নমস্কার দেখা হবে অন্য একটি গল্প নিয়ে রহস্যময় ভুতুড়ে নমস্কার





#horror #mysterious🤫




like
follow
comment
share