...

1 views

পরানের 💘 পাপিয়া
সুজনের মধ্যে পাপিয়ার হৃদয়। বুঝতে পেরেছে বাবা -মার এক অবাদ্ধ ছেলে। বেজায় উঠেছি লম্বকর্ন হয়ে তবে মাথায় নেয় কোনো সাজ। চলছে পড়াশোনা র ধাপ স্তর তবে মন যেন কোথায় ধাপ পরিবর্তন করছে।(উঠেছি পড়াশোনায় ১ম থেকে ষষ্ঠ পর্যন্ত ভাব বেরাচ্ছে।) রয়েছে প্রেমের আলো গুলি। ধাপ বাড়ছে বুকের মধ্য এক ধরনের অ্যাটাকশন বল কাজ করছে। তবুও রয়েছে এক ধরনের স্থিরতা । ফটোশপ করে বুকের অ্যাটাকশনে এক ধরনের অলৌকিক পাখির আনাগোনা। সেই পরানের পাপিয়া, পাপিয়া হৃদয় সুজনের উদ্বেগ প্রকাশ করে। কিন্তু সুজন তা বুঝতে পারছে না। হঠাৎ সুজনের মধ্যে পাপিয়ার মাঝে নতুন জায়গা সৃষ্টি হইল। কথা চলছে তবে বুঝলো না । দিন যায় দিন চলে তৈরি হলো এক মহা বিশালে ধাপের স্পন্দন। দেখতে দেখতে তাদের মধ্যে কজুন -কজনী ভাব সৃষ্টি হইল। তৈরি হলো প্রজাপতির আশীর্বাদে এক নতুন জীবনের অধ্যায়ন। পরিবারের দেখাশোনা চলতেছে। কিন্তু দুই পরিবারে কোন একটি বিবাদ শালিস বেঠনে রয়েছে। আস্তে আস্তে তাপ পেয়ে গেল শিরার শংকর। এইদিকে সুজনের পরিবারের না কচোচে অবস্থা। কিন্তু সৌজন্যের মূল্য মারলে আকিস্ট সুজন পাপিয়া কে বিবাহিত করল না তবে শাঁখা সিদুরে পরিবারের বোঝাতে সে পাপিয়াকে নতুন জীবনের কপালে সিঁদুর টানে পরিপূর্ণ করল। এদিকে স্বজনের পরিবার তা জেনে পাপত্তিকঝামেলা তৈরি হলো। কিন্তু সুজনের পাপিয়ার প্রতি ভালোবাসা টানে পরিবারের বিবাদকে সহ্য করে রইল সে ধরনীর টানে। কিন্তু সুজনের এই ভাবনায় বেশি দিন ধরনী ব ধরে রাখতে পারল না। হঠাৎ একদিন ওনিশিরাতে পাপিয়ার ভাব নায় আকৃষ্ট হয়ে সে পাপিয়ার কষ্ট স্পন্দন করে সে তার বাসরিতো জায়গায় নিজের কন্ঠে কাঠি রেখে চলে গেল এই দুনিয়া ছেড়ে। হঠাৎ পাপিয়া এ বিষয়টি বুঝতে পেরে তার ভাবনার মধ্যে এক অরলোকের শক্তির উচ্ছ্বাস ঘটে তার নিজের বাবাকে জানাইলেন যে ।বাবা আমার অনেক কষ্ট হচ্ছে বাবা তার কষ্টের কিছু মুহূর্তে তার স্বজনের কাছে ফোনে মত বিনিময়েকান্নার রোল ভেসে রইল। স্বজনের ভাবনায় এই কান্নায় পাপিয়া বুকে ধরে অজ্ঞানিত অবস্থায় পড়ে রইল ।কিন্তু কি হইল এই সুজনের দুনিয়া। পাপিয়ার দুঃখময় জীবনে সুখের পরিবর্তে রয়েহলো দুঃখের হরিপুর। পাপিয়া চাচ্ছে না স্বার্থপর পৃথিবীতে। তিনি সুজনের দুয়ারে পাপিয়া কেঁদে কেঁদে কতল হয়ে গেল । পরিবারের এই দ্বিমত মতে পাপিয়া আজ অসহায়। স্বজনের মরা দেহ চলে গেল পাপিয়াকে ছেড়ে। কিন্তু পাপিয়া সে কেমন ছিল, পাপিয়া সুজনের ভাবনায় সে পাগলের অবস্থায় পরিণত হইল দিন গেল দিন চলল কিন্তু শরীরের গঠন শুকনো কাঠের মত হয়ে গেল। পরিবারের এই দুশ্চিন্তায় হঠাৎ একদিন সুজনের পরিবার পাপিয়ার ফোনে। কিন্তু কি রইলো এই সুজনের না থাকা অবস্থায়। এখন পাপিয়ার সঙ্গে সুজনের পরিবারের খুব ভাব বিনিময় কিন্তু পাপিয়া ডাকাতদের সহ্য করতে পারছে না যারা তার প্রকৃত মানুষটাকে কষ্টে মেরে ফেলেছে। তবু কথা চলছে দিন দিন যায় আর আসে। পাপিয়ার সাথে স্বজনের পরিবার মিলে সে তো অবস্থায় আছে তো আসল সুজন তো নেই। এদিকে সব বুঝে সুজনের পরিবার পাপিয়াকে মেনে নিল । (করবেটা কি পাপী আয় তো যায় যায়) পাপিয়ার মনে অনেক কষ্ট সে কষ্টে খাইতে পারছে না ঘুমাতে পারছে না কথা বলতে পারছে না তবুও মনের মধ্যে এক অন্যরকম ভাবনা বয়ে রইল সে ভাবছে কিভাবে সুজনের পরিবার থেকে পয়সা টাকা নিওনা যায় এবং সুজনকে ভোলা যায় সে ভাবছে তো ভাবছে দিনরাত। হঠাৎ করে কৌশলে কৌশলে সে সুজনের পরিবারের সব টাকা পয়সা নিয়ে ভেগে গেল। থাকলো তো ভাগলো এখন আর আইলো না। এদিকে পাপিয়ার পরিবারের এক নতুন ভাবনা বিরাজ করছে কিভাবে পাপিয়াকে স্বামীহারা এই দুঃখ থেকে মুক্তি দেওয়া যায় তাই পরিবার পাপিয়াকে নিয়ে এক ভাব নাই বসে পড়ল জনভবনে। পাপিয়া তত দিন যায় দিন চলে যাচ্ছে তো তার যৌবনে ভাব এই নিয়ে এক বিশাল ভাবনা বসলো এক মহা বৈঠকে ।শেষ ভাবনায় পাপিয়া সংঘ রইলো। অবশেষে সুজনের পরিবারের দুঃখকে সেরে যাইতে পাপিয়ার বাবা এক নতুন হাত রাখার ভাবনায় বিরাজিত করতেছে । (এই যেন দুঃখ বুকে সুখের মনোহর।) নতুন হাত রাখাতে পাপিয়া আর না কসপদ করল না সে এক নতুন জীবনে পার হওয়ার অতিক্রম করছে। অবশেষে নতুন জীবনে কোশৈলের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ পথে সুখী পরিবার পেল পাপিয়া । পাপিয়া এখন অনেক সুখি ,সুখিতে ভরে রইল তাদের জীবনের অন্তরায়। এখন পাপিয়ার জীবনে সুখ আর সুখ। কিন্তু সৌজন্যের সুজন মরণের কোলে ঢলে গেল স্বার্থবান দুনিয়ায়,😪😪😪
© All Rights Reserved