Interview♥Part-05
চা খাওয়া শেষ।
এখানে আর বসে থেকে লাভ নেই। বাড়ি যায়। মা আবার চিন্তা করবে। এসব ভাবতে ভাবতেই বাড়ির দিকে রওনা দিলাম।
মা মনে হয় আমার অপেক্ষায় বসেই ছিল। বাসায় ডুকতেই দেখা;
-কিরে কই ছিলি তুই?
-এইতো একটু বাইরে গিয়েছিলাম।
-বাইরে গিয়েছিলি ঠিক আছে, নাস্তাটাতো করে যাবি নাকি?
- আরে মা আমি চা খেতেই গিয়েছিলাম। তুমি করছিলাতো নাস্তা?
-হ্যাঁ...কি আর করব? তুর জন্য অপেক্ষা করতে করতে আর পারলাম না।
-ভাল করছো। আচ্ছা আমি রুমে যায়। একটু পড়ব। তুমি বস।
-আচ্ছা যা।
রুমে এসে ভাবতে লাগলাম কি বই পড়া যায়। আমার রুমটা বলতে গেলে ছোটখাট একটা বইঘর। বই পড়তে আমার অনেক ভাল লাগে। তা যে লেখকরই হোক। তাই দশ পনেরো দিন পরপর নতুন একটা বই কিনে নিয়ে আসি । ফিকশন, নন-ফিকশন,রহস্য,অ্যাডভেঞ্চার,গল্প,উপন্যাস,কবিতা, ইসলামিক বই সহ প্রায় সব কালেকশনই আমার আছে। যখন যে বইটা পড়তে ইচ্ছে করে সেটা নিয়েই বসে পড়ি। আজ কেন জানি খুব কবিতা পড়তে ইচ্ছে করছে। তাই দেরি না করে হাসান তারেক চৌধুরীর "একটি তারা হাজার চাঁদের রাত" বইটি নিয়ে পড়তে শুরু করলাম। কয়েকটা কবিতা পড়লাম। পড়তে পড়তে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরই পেলাম না। বইয়ের উপর মাথা রেখেই ঘুম।
মা এসে ঘুমটা ভাঙ্গিয়ে দিল।
-কিরে তুই বইয়ের উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়লি যে? ঘুম আসলে বিছানায় গিয়ে ঘুমাবি। এটা কি ঘুমানোর জায়গা?
- না মা। আসলে বই পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
-আচ্ছা এখন ওঠ। হাত মুখ ধুয়ে আয়। রাত অনেক হয়েছে। খেয়ে ঘুমিয়ে পড়।
- আচ্ছা তুমি যাও। আসতেছি।
-তাড়াতাড়ি আয়। ঘুমিয়ে পড়িসনা আবার।
-আচ্ছা যাও।
বইটা রেখে ওঠে গেলাম। হাত মুখ ধুয়ে গেলাম খেতে। খাওয়া শেষ করে কিছুক্ষণ বাইরে হেঁটে রুমে এসে আবার শুয়ে পড়লাম। ঘুম আসছিলনা। হয়তোবা কিছুক্ষণ আগে ঘুমাইছিলাম তাই। তবুও চোখ বন্ধ করে অনেক্ষণ ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। কিছু হলনা। সেই ঘুমটা আসল প্রায় দেড়টার দিকে।
To be continued...
এখানে আর বসে থেকে লাভ নেই। বাড়ি যায়। মা আবার চিন্তা করবে। এসব ভাবতে ভাবতেই বাড়ির দিকে রওনা দিলাম।
মা মনে হয় আমার অপেক্ষায় বসেই ছিল। বাসায় ডুকতেই দেখা;
-কিরে কই ছিলি তুই?
-এইতো একটু বাইরে গিয়েছিলাম।
-বাইরে গিয়েছিলি ঠিক আছে, নাস্তাটাতো করে যাবি নাকি?
- আরে মা আমি চা খেতেই গিয়েছিলাম। তুমি করছিলাতো নাস্তা?
-হ্যাঁ...কি আর করব? তুর জন্য অপেক্ষা করতে করতে আর পারলাম না।
-ভাল করছো। আচ্ছা আমি রুমে যায়। একটু পড়ব। তুমি বস।
-আচ্ছা যা।
রুমে এসে ভাবতে লাগলাম কি বই পড়া যায়। আমার রুমটা বলতে গেলে ছোটখাট একটা বইঘর। বই পড়তে আমার অনেক ভাল লাগে। তা যে লেখকরই হোক। তাই দশ পনেরো দিন পরপর নতুন একটা বই কিনে নিয়ে আসি । ফিকশন, নন-ফিকশন,রহস্য,অ্যাডভেঞ্চার,গল্প,উপন্যাস,কবিতা, ইসলামিক বই সহ প্রায় সব কালেকশনই আমার আছে। যখন যে বইটা পড়তে ইচ্ছে করে সেটা নিয়েই বসে পড়ি। আজ কেন জানি খুব কবিতা পড়তে ইচ্ছে করছে। তাই দেরি না করে হাসান তারেক চৌধুরীর "একটি তারা হাজার চাঁদের রাত" বইটি নিয়ে পড়তে শুরু করলাম। কয়েকটা কবিতা পড়লাম। পড়তে পড়তে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম টেরই পেলাম না। বইয়ের উপর মাথা রেখেই ঘুম।
মা এসে ঘুমটা ভাঙ্গিয়ে দিল।
-কিরে তুই বইয়ের উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়লি যে? ঘুম আসলে বিছানায় গিয়ে ঘুমাবি। এটা কি ঘুমানোর জায়গা?
- না মা। আসলে বই পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
-আচ্ছা এখন ওঠ। হাত মুখ ধুয়ে আয়। রাত অনেক হয়েছে। খেয়ে ঘুমিয়ে পড়।
- আচ্ছা তুমি যাও। আসতেছি।
-তাড়াতাড়ি আয়। ঘুমিয়ে পড়িসনা আবার।
-আচ্ছা যাও।
বইটা রেখে ওঠে গেলাম। হাত মুখ ধুয়ে গেলাম খেতে। খাওয়া শেষ করে কিছুক্ষণ বাইরে হেঁটে রুমে এসে আবার শুয়ে পড়লাম। ঘুম আসছিলনা। হয়তোবা কিছুক্ষণ আগে ঘুমাইছিলাম তাই। তবুও চোখ বন্ধ করে অনেক্ষণ ঘুমানোর চেষ্টা করলাম। কিছু হলনা। সেই ঘুমটা আসল প্রায় দেড়টার দিকে।
To be continued...