...

0 views

বিশ্বাসী পিতা মাতা
নতুন জীবনের স্বাদ তো পেয়েই চলেছে কিন্তু কখনো কি শৈশবের সেই দিনগুলোর কথা মনে পড়ে। অর্থহীন পরিবার তবুও সমাজের একটা উচ্চ বংশ মানুষ। সেই লোকটিকে ছোট গল্পের শেষ অংশে আপনি পেয়ে যাবেন। তার পরিবার না তার ছেলে পরিবার। নতুন এক পরিবার,, পরিবারের এক ছেলে ও ৫ মেয়ে এবং তার বাবা-মা। পরিবারের আর্থিক অবস্থা যতটা খারাপ ভাবছো ততটা খারাপ না এক রেডি ৩০ বিঘা সম্পত্তির মালিকানা। নিয়ে তাদের পরিবার। পরিবার ের বাবা-মা মধ্যে বাবার নাম ছিল প্রভাস চন্দ্র মন্ডল এবং মার নাম ছিল নিয়তি। নাম প্রকাশ চন্দ্র মন্ডল হলে কি হবে? তার কাজই হলো গন্ডগোল করা প্রত্যেকটা বিষয় হচ্ছে ঘটিয়ে দেখে। পরিবারের ছেলেমেয়ের া ক্রমে বড় হয়ে চলছে ছেলেমেয়েদের বিয়ের বাড়ি চলছে তবু বিয়েই বলয় নেই। তো মেয়েকে তো বিয়ে দিতে হবে তা যে হয় হোক ৫ মেয়ে মটনকে টাকা দিয়ে বিয়ে দিতে প্রস্তুত প্রত্যেক মেয়ের জন্য রেখে দিয়েছে ৫ লাখ টাকা করে। অবশেষ ে প্রত্যেক মেয়ের টাকা দাও প্রস্তুত হইল এবং বিয়েটা সম্পূর্ণ রইলো। ছেলেটা তো কম বড় না তাহাকা দেখিয়ে দিতে হবে অকালের এই যুগ। লোভী পিতা-মাতা মেয়ের জন্য পাত্রী খোঁজা প্রস্তুত নিলেন,, ছেলেটি কিন্তু মোটেও শিক্ষিত না অল্প কতক মাধ্যমিক পাস কিন্তু পিতা-মাতা চাই শিক্ষিত মেয়ে। কিন্তু অকালে সময় তো সহজে তো শিক্ষিত মেয়ে পাওয়া সম্ভব নয় তারপরও যোগের পরিবর্তন অনেক খোঁজাখুঁজির পরে শেষ পর্যন্ত এক নিয়ম মধ্যবিত্ত পরিবারের এক শিক্ষিত মেয়ে পেল মেয়েটির ইচ্ছা ছিল পড়াশোনা করতে কিন্তু টাকা দুয়ারে প্রত্যেকে না থাকায় তাকে বিবাহ দিতে প্রস্তুত নিলেন। শিক্ষিত মেয়ে কোথাও কোন জায়গায় কি শান্তি মেলে যেখানে যাও পরিশ্রম আর পরিশ্রম কিন্তু পাবে না তুমি কিছু তাহার জীবন অক্লান্ত জননের মত,,, দুই পরিবারের মধ্য এক মনোমালিন্য বন্ধনে আবদ্ধ হইলে অল্প শিক্ষিত এবং উচ্চশিক্ষিত মেয়ের বিবাহ হলো। দিন যায় দিন চলছে জীবনের নতুন সুখে পারি জমাচ্ছে। কয়েক বছরের মধ্যে তাদের হাসিমুখ এক সন্তান এলো। কিন্তু লোভে পিতা-মাতা এক নতুন পরিবর্তনের বিরাজ করল। ছেলের পিতা মাতা এতটাই লোভ যে মেয়েটাকে মেরে ফেলত পারতো কিন্তু টাকার লোভেসে এটাকে যন্ত্রণা দিত এবং বাবার থেকে খালি টাকা চাওয়ার বাহানা থাকত। রহস্যময় রহস্যময় দিনটিতে মেয়ের অসহায় পিতা-মাতা তার মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে তার ছেলের পরিবারের সব কথা মেনে নিত এবং একসময় সে অর্থহীন হয়ে পড়ল অভাবে দিন চলছে তো চলছে মেয়ের পিতা মাতার। এদিকে ছেলের পিতা প্রভাস ে ভাবছে যে তাহার সন্তান তো বড় হচ্ছে এখন তো সবকিছু তো বুঝতে পারা যাবে। প্রবাসের মুন্নি এক ধরনের পরিকল্পনা তৈরি হলো এবং সে তার ছেলেটাকে ভিন্ন করে দেওয়ার প্রস্তাব নিলেন। দুই সংসার অর্থহীন এ ছেলেটা তো খাটাখাটনি করে কিন্তু পরিশ্রমে জায়গায় সব লুটে খায় তারপর প্রভাস সে চায় কি তার ছেলে জানতো না। কিন্তু ছেলে ভাবে সে তো আমার বাবা আমাকে কেন সে আত্মহত্যা করে রাখে কেন সে আমাকে এত কষ্ট দেয় আমারও তো একটা পরিবার আছে। অশিক্ষিত সে ছেলেটি মাথায় নিয়ে কোন শক্তি তবে মনটা কিন্তু খুব বড়। সেভাবে মায়ের সব কথা সে মনে করে চলে কিন্তু মা বাবা অতটা ভালো না সে সবকিছু নিজের জন্য রেখে দিতে চায় চলছে চলছে বছর বাবা-মায়ের ৩০ ভাগ করার সময় চলে এসেছে। তার পিতা-মাতা এতটাই নিকৃষ্ট প্রাণী নিঃস্বার্থ আর নিজের মেয়েটা ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারেনা সে সবকিছু লুটে খেতে পছন্দ করে। এজন্য অর্থহীন ছেলেটাকে এক কুলাঙ্গার বানিয়ে রেখেছে কিন্তু ছেলের মন খুব বড় দরকার দুনিয়া তত্ত্ব টাকার গোলাম টাকা ছাড়া কিছু বোঝেনা। বউয়ের কাছে ঘাড়ে খায় হবে ছেলের আর কষ্টের শেষ নয় অর্থহীন সুখহীন ভাবে যায় দুঃখ শেষ নেই। শেখাতে আর কাঁদে ছেলে। আমি কি তার পুত্র না আমাকে পে করে এসেছে। এভাবে জমির মালিক ভাগাভাগির শেষে সম্পত্তির ৩০ বিহার মধ্যে তাকে ৫ বিঘা দিলেন তার পিতা। কিন্তু ছেলের সেই পরিবার যেখানে রয়েছে তার দোষ পুত্র একটি স্ত্রী মোট চারজনের ভরণপোষণ এর দিকে হাতের কোন টাকা নাই। কষ্ট কষ্টে তার দিন চলছে ছেলেটাও মনুষ ত্ব হতে শহরে গিয়েছে তরো বছরে বছর টাকার প্রয়োজন। সব কলু কিনারা না পেয়ে কষ্ট তাদের জীবন চলছে কিন্তু এদিকে তার পিতামাতা সুখের শেষ নেয়। পিতা মাতারই অবাঞ্চকর আচরণ ে কোন পরিবার পিতামাতাকে সমানে চোখে দেখা উচিত। আমার মনে হয় এই গল্পের পড়ে শেষে বলা যায় যে জীবনে চাই করা হোক না কেন জন্মেছি এখন আগে পরে কেউ নয় জীবনের জন্য লুটে না। ভবিষ্যতে যেন তোমার উপর আঘাত চান কেউ আঘাত হানতে না পারে,,,, আমি একটা কথা বলি যে সব বাবারাই যদি ভালো হয় তাহলে এত নির্যাতন নিপীড় ন করছে কোন বাবা,,,, তাই অর্থহীন ছেলেটার দিকে চেওর বাবা-মা চোখে জল আসে না।। এই পৃথিবীতে কেউ কারো না টাকা আছে আপনার সাথে মানুষ আছে টাকা নাই নিজের পিতা-মাতা প্রভাস চন্দ্র মতোন সমাজ একটা মুখোশ পড়া ভদ্রলোকের দেখবেন। তাই জীবনে আপনার জন্য আপনি বেঁচে থাকুন,, আরেকটি কথা জীবনে আপনি সবার জন্য করবেন কারো ক্ষতি চাইবে না কারণ পৃথিবীতে তোমার পাশে কেউ না থাকলেও একজন থাকে যে পৃথিবীর প্রত্যেকটা কাজে মদ প্রদর্শন করে সে তোমার" মন"। যার মধ্যে সব সময় অবস্থান করে তোমার আত্মা তোমার তোমার ঈশ্বর। আরে হবে তুমি তোমার পৃথিবীটাকে টিকে রাখতে পারবে ।নয় তুলিস রাত হয়ে যাবে বিভিন্ন ছায়ার মত।
© All Rights Reserved যদি আপনারা ভাবেন যে কল্পনা মিথ্যা তাহলে আপনিও মিথ্যা কারণ জীবনটা সত্যি জীবনটা সত্যি আর এটাই বাস্তব