ইসলাম প্রকৃত শান্তি - |নাজিয়া তুল ফাতাহ |
#কোরবানি_প্রকৃত_খুশি
নাজিয়া-তুল-ফাতাহ
জীবনে বড় হতে হলে মনটাকে চাই বড় করা,ত্যাগের অনুভূতি একটা অন্য রকম তৃপ্তি।
আমরা জানি, ঈমান এনে ভালো কাজ করলে আল্লাহ ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তি উপহার দিবেন।
আল্লাহ বলেন, "নিশ্চই আল্লাহ মুমিনদের জান ও মাল খরিদ করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে। (সূরা আত তাওবাঃ১১১)
যে মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন সে আমাদেরকে দান করেছেন মনুষ্যত্ব। বিবেকবানেরা ক্ষমা নামক এক বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী। আল্লাহ বলেছেন," যারা নিজেদের ধন-সম্পদ খরচ করে দুরবস্থাতেই হোক,আর সচ্ছল অবস্থাতেই হোক এবং ক্রোধকে হজম করে আর অন্যান্য লোকদের অপরাধ ক্ষমা করে দেয় সব নেককার লোককেই আল্লাহ খুব ভালোবাসেন।
এছাড়া আমাদের দুনিয়ায় আসার প্রকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহর ইবাদত করা এবং আমাদেরকে আল্লাহর কাছেই ফিরে যেতে হবে,তাই মেহেরবান দয়াময় আল্লাহর জন্যই আমাদের যাবতীয় কার্যক্রম হওয়া উচিত।
আল্লাহ সূরা আন'আম এর ১৬২ নং আয়াতে বলেছেন,
"হে নবী বলুন,আমার নামায,আমার কুরবানি, আমার জীবন,আমার মৃত্যু সবই প্রতিপালক মহান আল্লাহর জন্য।
ধৈর্য্য মহৎ গুণ, আল্লাহ মুমিনগণকে পরীক্ষা নিয়ে দেখবেন যে কারা জিহাদী ও কারা ধৈর্যধারণকারী।
আল্লাহ বলেছেন, আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছুটা ভয় দ্বারা, ক্ষুধা দ্বারা, আর জান মাল সম্পত্তি, জান ও ফল শস্যের হ্রাস সাধন করে আর (হে রাসূল) আপনি সুসংবাদ দিন ধৈর্যশীলদেরকে। (সূরা আল বাকারা:১৫৫ নং আয়াত)
আমরা তখনই সফল হতে পারব যখন ঈমানদার হিসেবে আমাদের মধ্যে তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহ কে ভয় করা এবং তারই নৈকট্য লাভের জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার মতো গুনাবলী অর্জন করতে পারব। আমরা যেনো তার পথে সেই চেষ্টা ও সাধনা চালিয়ে যেতে পারি। তবেই আমরা সফলকাম হতে পারব।...
নাজিয়া-তুল-ফাতাহ
জীবনে বড় হতে হলে মনটাকে চাই বড় করা,ত্যাগের অনুভূতি একটা অন্য রকম তৃপ্তি।
আমরা জানি, ঈমান এনে ভালো কাজ করলে আল্লাহ ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তি উপহার দিবেন।
আল্লাহ বলেন, "নিশ্চই আল্লাহ মুমিনদের জান ও মাল খরিদ করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে। (সূরা আত তাওবাঃ১১১)
যে মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন সে আমাদেরকে দান করেছেন মনুষ্যত্ব। বিবেকবানেরা ক্ষমা নামক এক বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী। আল্লাহ বলেছেন," যারা নিজেদের ধন-সম্পদ খরচ করে দুরবস্থাতেই হোক,আর সচ্ছল অবস্থাতেই হোক এবং ক্রোধকে হজম করে আর অন্যান্য লোকদের অপরাধ ক্ষমা করে দেয় সব নেককার লোককেই আল্লাহ খুব ভালোবাসেন।
এছাড়া আমাদের দুনিয়ায় আসার প্রকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে আল্লাহর ইবাদত করা এবং আমাদেরকে আল্লাহর কাছেই ফিরে যেতে হবে,তাই মেহেরবান দয়াময় আল্লাহর জন্যই আমাদের যাবতীয় কার্যক্রম হওয়া উচিত।
আল্লাহ সূরা আন'আম এর ১৬২ নং আয়াতে বলেছেন,
"হে নবী বলুন,আমার নামায,আমার কুরবানি, আমার জীবন,আমার মৃত্যু সবই প্রতিপালক মহান আল্লাহর জন্য।
ধৈর্য্য মহৎ গুণ, আল্লাহ মুমিনগণকে পরীক্ষা নিয়ে দেখবেন যে কারা জিহাদী ও কারা ধৈর্যধারণকারী।
আল্লাহ বলেছেন, আর আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব কিছুটা ভয় দ্বারা, ক্ষুধা দ্বারা, আর জান মাল সম্পত্তি, জান ও ফল শস্যের হ্রাস সাধন করে আর (হে রাসূল) আপনি সুসংবাদ দিন ধৈর্যশীলদেরকে। (সূরা আল বাকারা:১৫৫ নং আয়াত)
আমরা তখনই সফল হতে পারব যখন ঈমানদার হিসেবে আমাদের মধ্যে তাকওয়া অর্থাৎ আল্লাহ কে ভয় করা এবং তারই নৈকট্য লাভের জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার মতো গুনাবলী অর্জন করতে পারব। আমরা যেনো তার পথে সেই চেষ্টা ও সাধনা চালিয়ে যেতে পারি। তবেই আমরা সফলকাম হতে পারব।...