রাত্রির রেনেসাঁয়
বনপাপড়ির ছোঁয়াচে রাত
হিম তুহিনের চিরকবলিত কৃষ্ণগহ্বরে
জেগে ওঠে রোজ হংশচঞ্চুর অন্ডের মতো
গোলযোগে নড়াচড়া করে;
তেমনি অসত্য কুহুসুরে ডাকি তোলে মোরে
কবজির রেশমি চুড়ির খাওয়া-খাওয়া স্বর,
পিদিমহীন পিষ্টনে অর্ধোজ্জ্বল মণি প্রায়;
রূপহীন অন্ধকারে মন পড়ে কাফনের ভিতর;–
সুখ-সিঁড়ি হতে হাজার ক্রোশেক দূরে।
রাতের কবিতা – দর্শন এরূপই কয়,
আমিও কয়েছি এহেন শতবার;
নিকটে যাওয়া তবু যে অনভিপ্রেত নয়;
তবু কারো দিন প্রতিদিন অনুরূপ নাহি হয়–
তাই আমি যাই, মথের পিউপা যেন;
তিনটি তলার 'পর, দাঁড়ায়ে রাত তিনটার পর –
ওড়নার মতো উড়িতেছে আমাদের ঋতুহীন মন!
কত চরিত্র-বিশেষণ-অব্যয়,
আপ্তবাক্য সমাগম ঘটায় !
তবু সে ফিরায়ে দেয় আমাদের হাতে
দর্পণে নিজ অভিসন্ধির প্রতি
ফিরিয়া তাকা’বার...
হিম তুহিনের চিরকবলিত কৃষ্ণগহ্বরে
জেগে ওঠে রোজ হংশচঞ্চুর অন্ডের মতো
গোলযোগে নড়াচড়া করে;
তেমনি অসত্য কুহুসুরে ডাকি তোলে মোরে
কবজির রেশমি চুড়ির খাওয়া-খাওয়া স্বর,
পিদিমহীন পিষ্টনে অর্ধোজ্জ্বল মণি প্রায়;
রূপহীন অন্ধকারে মন পড়ে কাফনের ভিতর;–
সুখ-সিঁড়ি হতে হাজার ক্রোশেক দূরে।
রাতের কবিতা – দর্শন এরূপই কয়,
আমিও কয়েছি এহেন শতবার;
নিকটে যাওয়া তবু যে অনভিপ্রেত নয়;
তবু কারো দিন প্রতিদিন অনুরূপ নাহি হয়–
তাই আমি যাই, মথের পিউপা যেন;
তিনটি তলার 'পর, দাঁড়ায়ে রাত তিনটার পর –
ওড়নার মতো উড়িতেছে আমাদের ঋতুহীন মন!
কত চরিত্র-বিশেষণ-অব্যয়,
আপ্তবাক্য সমাগম ঘটায় !
তবু সে ফিরায়ে দেয় আমাদের হাতে
দর্পণে নিজ অভিসন্ধির প্রতি
ফিরিয়া তাকা’বার...